- কী হল আবার? আমি তো কিছুই করিনি?
আরে বলবে তো কী হয়েছে?
- দেখো একবার দেখো, এটা লালীদের ইন্সটা, কেমন চমৎকার করে চুমু খেয়ে প্রপোজ করছে দেখো, আর তুমি.. তোমার মতো মাছের সাথে প্রেম করাই অন্যায়।
- ইয়ে মানে আমি যে পাঁচটা নুড়ি দিয়ে এক গোছা শ্যাওলা আনলাম। শ্যাওলাও তো খেতে চমৎকার।
- ওই তো ওইই। খাওয়া ছাড়া কিছুই কি চোখে পড়ে না হ্যাঁ? সেদিন দেখি লাল্টু মৌরলা কি সুন্দর ব্যাকগ্রাউন্ডে গান টান দিয়ে কেতের একটা পাতা নৌকায় ওর বউকে নিয়ে যাচ্ছে তার ভিডিও দিল। তুমি তো কখনোই আমায় ভালোবেসে কিছু বলো না।
- আহা বউ কাঁদে না, এই তো বলছি, তোমায় আমি এইইই এত্ত ভালোবাসি।
- বঁড়শি আর ছিপ বাসো। হুহ। আমি তো কত্ত ছবি দিই, তুমি কিচ্ছু করো না।
- ও এই কথা। আরে ছবিতে কী এসে যায়। ওসব ছেলে ছোকরাদের কারবার। আমার বয়সে কি আর ওসব মানায়।
- কথা ঘোরাবে না একদম। কেন আমি দেখিনি, সেদিন কেমন বোয়ালমশাই সে সুদূর নীলসাগর থেকে এক বাক্স বোঝাই চিঠি পাঠিয়েছে, এমনকি পমফ্রেটদের বাড়ির ঝন্টুদা বিয়ের আগে কত কত চিঠি পাঠাতো।
- ওহ এই কথা! চিঠি তো আমি এক্ষুনি লিখে দিতে পারি। কিন্তু চিঠি তো আবার যত্ন করে রাখার ব্যপার থাকবে, অত খাটনি তোমায় দিয়ে করাতে পারি বলো?
- থাক থাক খুব বুঝেছি।
-আরে শোনোই না, বলছি ওই দিকে কারেন্ট দাদাদের বাড়ি পেরোলে একটা ডুবো পাহাড় দেখেছি জানো, তার ফাঁক দিয়ে একটা সরু পথ আছে, বেশী মাছ খোঁজ পায়নি। উপর থেকে সরু মতো আলো আসে, আর নীচে নরম শ্যাওলা আর বালি। যাবে নাকি?
- হ হ যাবো যাবো। নিয়ে চলো এক্ষুনি।
- আরে দাঁড়াও,দাঁড়াও , চাট্টি খেয়ে নিয়ে জলদি শুয়ে পড়ি, কাল ভোরে বেরোবো। সকালের জলটা ওখানে চমৎকার গরম হয়, তুমি একটা হট বাথ নিয়ে নিতে পারবে।
- হ্যাঁ তাহলে আমি যাই খাবার গুলো জলে ভেজাই।
- হ্যাঁ। আর বলছি গিন্নী, মানে কাল অতটা যাওয়ার আছে, একটু তাড়াতাড়ি রিল্যাক্স করে ঘুম দরকার। বলছি আঁশটা একটু চুলকে.....
- উহ। জ্বালাতনে বুড়ো একটা।
ছবিঃ ইন্টারনেট
আরে বলবে তো কী হয়েছে?
- দেখো একবার দেখো, এটা লালীদের ইন্সটা, কেমন চমৎকার করে চুমু খেয়ে প্রপোজ করছে দেখো, আর তুমি.. তোমার মতো মাছের সাথে প্রেম করাই অন্যায়।
- ইয়ে মানে আমি যে পাঁচটা নুড়ি দিয়ে এক গোছা শ্যাওলা আনলাম। শ্যাওলাও তো খেতে চমৎকার।
- ওই তো ওইই। খাওয়া ছাড়া কিছুই কি চোখে পড়ে না হ্যাঁ? সেদিন দেখি লাল্টু মৌরলা কি সুন্দর ব্যাকগ্রাউন্ডে গান টান দিয়ে কেতের একটা পাতা নৌকায় ওর বউকে নিয়ে যাচ্ছে তার ভিডিও দিল। তুমি তো কখনোই আমায় ভালোবেসে কিছু বলো না।
- আহা বউ কাঁদে না, এই তো বলছি, তোমায় আমি এইইই এত্ত ভালোবাসি।
- বঁড়শি আর ছিপ বাসো। হুহ। আমি তো কত্ত ছবি দিই, তুমি কিচ্ছু করো না।
- ও এই কথা। আরে ছবিতে কী এসে যায়। ওসব ছেলে ছোকরাদের কারবার। আমার বয়সে কি আর ওসব মানায়।
- কথা ঘোরাবে না একদম। কেন আমি দেখিনি, সেদিন কেমন বোয়ালমশাই সে সুদূর নীলসাগর থেকে এক বাক্স বোঝাই চিঠি পাঠিয়েছে, এমনকি পমফ্রেটদের বাড়ির ঝন্টুদা বিয়ের আগে কত কত চিঠি পাঠাতো।
- ওহ এই কথা! চিঠি তো আমি এক্ষুনি লিখে দিতে পারি। কিন্তু চিঠি তো আবার যত্ন করে রাখার ব্যপার থাকবে, অত খাটনি তোমায় দিয়ে করাতে পারি বলো?
- থাক থাক খুব বুঝেছি।
-আরে শোনোই না, বলছি ওই দিকে কারেন্ট দাদাদের বাড়ি পেরোলে একটা ডুবো পাহাড় দেখেছি জানো, তার ফাঁক দিয়ে একটা সরু পথ আছে, বেশী মাছ খোঁজ পায়নি। উপর থেকে সরু মতো আলো আসে, আর নীচে নরম শ্যাওলা আর বালি। যাবে নাকি?
- হ হ যাবো যাবো। নিয়ে চলো এক্ষুনি।
- আরে দাঁড়াও,দাঁড়াও , চাট্টি খেয়ে নিয়ে জলদি শুয়ে পড়ি, কাল ভোরে বেরোবো। সকালের জলটা ওখানে চমৎকার গরম হয়, তুমি একটা হট বাথ নিয়ে নিতে পারবে।
- হ্যাঁ তাহলে আমি যাই খাবার গুলো জলে ভেজাই।
- হ্যাঁ। আর বলছি গিন্নী, মানে কাল অতটা যাওয়ার আছে, একটু তাড়াতাড়ি রিল্যাক্স করে ঘুম দরকার। বলছি আঁশটা একটু চুলকে.....
- উহ। জ্বালাতনে বুড়ো একটা।
ছবিঃ ইন্টারনেট
No comments:
Post a Comment