বেড়ানোর গল্পটা না শেষ করে অন্য বকবক করছি বলে মাফ চাইলাম আগেই। কিন্তু কি করবো , আজকে যে রোদ ঝলমলে সকালে হাটতে পেয়েছি। বেশ কয়েকদিন পরে আজ টেম্পারেচার ০ এর উপরে। আজ ইচ্ছে করেই হেঁটে এলাম। এখানকার রাস্তায় এমনিতেই লোকজন কম , তে শীতকালে এরই কম। তাই বরফ চূড়ো পাহাড়টা পাশে নিয়ে,হাত পা নেড়ে গান গাইতে গাইতে হাঁটতে দিব্বি লাগছিল। মাথার উপর দেখি একঝাঁক বোকা হাঁস ক্যাও ম্যাও লাগিয়েছে। বোকা না বলে উপায় কি , জানুয়ারি শেষ হতে চললো এই সময় ওরা এখানে কি করছে , ওদের তো এখন আমাদের দেশের ওদিকে থাকার কথা! নির্ঘাত জিপিএস হারিয়ে ফেলেছে, আর এখন চেঁচামেচি করছে।
দেশে বইমেলা শুরু হয়ে গেছে। বইমেলাটা আমার মত কিছু বই পাগলের কাছে দুর্গাপূজোর মত। বই দেখব ,নাড়বো ঘাঁটবো , হয়ত বেশি কিনিনা , কিন্তু লিস্ট করে রাখব। কলেজ স্ট্রিট থেকে কিনব বলে। আহা। বইমেলা হলো এমন এক জায়গা যেখানে একা একাও যাওয়া যায়, দোকাও যাওয়া যায় ,দল মিলেও যাওয়া যায়। প্রতিটা জায়গার চরিত্র বদলে বদলে যায় কার সাথে যাওয়া হচ্ছে তার উপর। যেমন গঙ্গার পারে একা বসে থাকতে যেমন লাগবে , পাশে প্রেমিক/প্রেমিকা থাকলে অন্যরকম , আর বন্ধুরা থাকলে অন্যরকম। কিন্তু বইমেলার চরিত্র বদলায় না। এত বই এত বই , কি কিনবো কি কিনবনা সেটাই সব না।
আজকে আবার মেঘলা দিন। বাড়ি থেকে বেড়িয়েই দেখি পাইন গাছের মধ্যে দিয়ে শন শন করে হাওয়া দিছে। শব্দে মনে হচ্ছে সমুদ্দুরের পাড়ে দাঁড়িয়ে আছি। আজ আর নীল পাহাড়টা পাশে নিয়ে হাঁটা যাবে না, গাড়িতে যেতে হবে।
কয়েকদিন আগে একটা স্টেট পার্ক এ গেছিলাম। উপত্যকার মতো। পুরো মাঠ জুড়ে বরফ চিক চিক করছে। অনেকদিন আগের মরে যাওয়া এক ড্যাম এক পাশে পরে আছে। বরফ এর নদীর মতো লাগছে দেখতে। কয়েকটা গাছ যারা পাতা জড়িয়ে ফেলে না তারা বসন্তের ভরসা দিচ্ছে। আর যাদের পাতা নেই তারা অদ্ভূত জীবনীশক্তি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে বসন্তকালের জন্য।
কতদিন হয়ে গেলো বাড়ির বাইরে। ভয় করছে , চেনা মুখগুলো বদলে গেছে নাকি কে জানে। তবু রিস্ক তো নিতেই হবে, ফিরতেও হবে। কোলকাতা নিয়ে এই পোস্টটা দেখলাম সেদিন ফেসবুকএ , রইলো
আজকে আবার মেঘলা দিন। বাড়ি থেকে বেড়িয়েই দেখি পাইন গাছের মধ্যে দিয়ে শন শন করে হাওয়া দিছে। শব্দে মনে হচ্ছে সমুদ্দুরের পাড়ে দাঁড়িয়ে আছি। আজ আর নীল পাহাড়টা পাশে নিয়ে হাঁটা যাবে না, গাড়িতে যেতে হবে।
কয়েকদিন আগে একটা স্টেট পার্ক এ গেছিলাম। উপত্যকার মতো। পুরো মাঠ জুড়ে বরফ চিক চিক করছে। অনেকদিন আগের মরে যাওয়া এক ড্যাম এক পাশে পরে আছে। বরফ এর নদীর মতো লাগছে দেখতে। কয়েকটা গাছ যারা পাতা জড়িয়ে ফেলে না তারা বসন্তের ভরসা দিচ্ছে। আর যাদের পাতা নেই তারা অদ্ভূত জীবনীশক্তি নিয়ে দাঁড়িয়ে আছে বসন্তকালের জন্য।
মৃত নদীও দাগ রেখে যায় |
কতদিন হয়ে গেলো বাড়ির বাইরে। ভয় করছে , চেনা মুখগুলো বদলে গেছে নাকি কে জানে। তবু রিস্ক তো নিতেই হবে, ফিরতেও হবে। কোলকাতা নিয়ে এই পোস্টটা দেখলাম সেদিন ফেসবুকএ , রইলো
ভালো লাগল পড়ে, প্রদীপ্ত।
ReplyDeleteধন্যবাদ কুন্তলাদি :)
DeleteAj boimela jacchi. Kono boi chaile kine nebo, bole felo chot pot...
ReplyDeletejah, miss kore fellam :)
Delete